E-TIN সার্টিফিকেট রেজিস্ট্রেশন করার নিয়ম -How to creat a E-TIN Certificate




 Tin-(tax identification number)
tin  হচ্ছে এমন একটি বিষয়  বা  সংশ্লিষ্ট বস্তু যার মাধ্যমে  কর  প্রদান করতে হয়। এর জন্য নির্দিষ্ট ফরম পূরণ করে অনলাইনে বা অফিসে গিয়ে সার্টিফিকেটের জন্য আবেদন করতে হয়।


আজকে আমরা জানব ই-টিন কী?


ই-টিন
একজন নাগরিককে তারা নির্দৃষ্ট আয় এর পরিমাপ  থেকে জাতীয় রাজস্ব বোর্ডকে একটি অংশ প্রদান করা।যাদের E-TIN  বা টেক্স সার্টিফিকেট নেই তারা খুব সহজে অনলাইনের মাধ্যমে আবেদন বা  রেজিস্ট্রেশন করে সার্টিফিকেট টি  পেতে পারেন।


E-TIN সার্টিফিকেট  REGISTERED  করার নিয়ম


E-TIN  সার্টিফিকেট এর আবেদন করার জন্য প্রথমে আমাদেরকে e-tin   এর নিদৃষ্ট সাইট এ ইউজার নাম ও ফোন নাম্বার দিয়ে রেজিস্টার করে নিতে হবে।E-TIN Side-https://secure.incometax.gov.bd/  তে প্রবেশ  করতে হবে। এর পর রেজিস্টার  এ ওকে করে|
  ১.ইউজার আইডি (name:পটল১২৩) দিতে হবে।
২. password দিতে হবে
৩.আবার password দিতে হবে
৪.একটি সিকিউরিটি  Question  দিতে হবে
৫.সিকিউরিটি  Question এর উওর টি দিতে হবে।
৬.দেশ   (বাংলাদেশ)   সিলেক্ট   করতে হবে
৭.মোবাইল  নাম্বার দিতে হবে যে নাম্বার দিয়ে আবেদন করবেন।
৮. টিন কোড অপশন এ ওকে করে  কোড পাঠাতে হবে এবং সেই কোড টি টিন কোড অপশন এ বসাতে হবে।
৯.ই-মেইল দিতে হবে।
১০.নিচেন ইংজেরি কিউআর কোড গুলো  verification letter এর ঘরে বসিয়ে   register করে নিতে হবে।
১১. পর হোম পেজ এ গিয়ে লগ ইন এ ওকে করে সেই registere করার সময় কার ইউজার আইডি ও password  টি দিয়ে লগ ইন করে নিতে হবে।

ইউটিউব থেকে ফ্রিতে ভিডিও ডাউনলোড 
করার নিয়ম....

RE-registration  বা আবেদন করার নিয়ম
১ম এ আমাদের লগ ইন এর পর  এ ডান সাইড এ Tin -Application  এ ক্লিক করতে হবে। এর পর ১ম এ individual-bangaldeshi এর পর অপসন টি  ঠিকি থাকবে এর পর new Registration  সিলেক্ট  করে নিতে হবে।
এর পর আয় এর উৎস দিতে হবে মানে আপনি ইনকাম করেন কী মাধ্যম থেকে। এর পর লোকেশন দিতে হবে  মানে কোন এলাকা তে কাজ করেন।এর পর সার্ভিস  লোকেশন দিতে হবে।এর পর  Go to next  এ ক্লিল করে পরের ধাপ এ যেতে হবে।

এর পর আবেদন কারীর নাম:
লিঙ্গ :
জাতীয়  পরিচয় পএের নাম্বার:
জন্ম তারিখ:
বাবার নাম:
মায়ের নাম:
স্বামি বা স্তীর নাম:
মোবাইল নাম্বার:
ফাক্স:
gmail:
ঠিকানা:
বর্তমান ঠিকানা:
দিতে হবে এর পর একবার রিভিশন  দিয়ে Go to next। এ ওকে করতে হবে।
এর পর   Submit Application    এ ওকে করলে   আপনি আপনার সার্টিফিকেট টি দেখতে ও ডাউনলোড  ও print করে  নিতে পারবেন।


e-TIN  কেন প্রয়োজন
.কোন লাইসেন্স  নবায়ন এ ক্ষতে।
.আমদানি বা রপ্তানি কাজে।
.ভূমি ও ভবন রেজিস্টার  এর ক্ষেএে।
.cradid কার্ড ইসুর ক্ষেএে।
.মুসলিম বিবাহ বা তালাক নামার নবায়ন ক্ষেএে।
.কোন জানবাহন বা তারকা হোস্টেল বা বার  লাইসেন্স  এর ক্ষেএে।
.ব্যাবসায়িক সমিতির সদস্য হতে।
.বৈদেশিক রেমিটেন্স  গ্রহনের ক্ষেএে।
.ঋন এর ক্ষেএে।
 ইত্যাদি  মাধ্যম গুলোতে টিন এর প্রয়জন হয়।


E-TIN গ্রহনের সুবিধা:
কর সমন্ধে যে কোন বিষয় এ নিজে উপস্থিত থাকতে পারবেন।টিন কতৃপক্ষ কোন সিদ্ধান্ত নিলে এর বিপরিতে অবেদন করতে পারবেন.এবং এর নীতি মালা থাকায় আপনি আশংকা মুক্ত থাকবেন।

মোবাইলের এমবি ট্রান্সফার করার নিয়ম....


টিন করার ফলে বাধ্য -বাধকতা:
২লাক্ষ টাকা ইনকাম করলে এর ৪ ভাগ এর এক ভাগ কর দিতেই হবে!আমদানি-রপ্তাতি,ঋন,বিমা,বিদেশ থেকে অর্থ গ্রহন এ আপনাকে কর দিতেই হবে।

যে কোন বিষয় সম্পর্কে যোগাযোগের ঠিকানা:333 & 09611-777111

1 Comments

Previous Post Next Post