বিমানবালা হওয়ার উপায় 2022



বিমানবালা



বিমান বালা কী:
 সাধারনত বিমানে ওঠার পর বীমানের মাঝের সুযগ সুবধা গুলোকে সাচ্ছন্দে উপভগের জন্য যে যাএিদের কে যে সেবীকাগন সাহায্য করেন তারাই বিমানবালা নামে পরিচিত।বীমানবালা বলতে সাধারনত মহীলা সেবীকাগন দের বোঝানো হয়। আর পুরুষ দের কে এ্রু বলে অবিহিত করা হয়। তারা সাধারনত বীমানে গমন কারী যাএীদের সুবিধা ও অসুবিধার কথা শুনে থাকে এবং সাহায্য করে থাকেন।

আইইএলটিএস এর গুরুত্ব


যে ভাবে হওয়া যায় বীমান বালা:
এটা অত্যন্ত লোভনীয় বাংলাদেশ থেকে বিমানবালা এবং কেবিন ক্রু নিয়োগ দিয়ে তাকে দেশ-বিদেশের অনেক এয়ারলাইন্স কিছু যোগ্যতা এবং বৈশিষ্ট্য থাকলে যেকোনো পেতে পারেন লোভনীয় এই ক্যারিয়ারকে বাড়িতে কোন কাজ করেন তাদের বলা হয় সাধারণত নারীদের চাহিদা বেশি থাকে এ পেশায় তারা পরিচিত হলে আর প্রশ্নের জবাবে মোনবালানা ব্যক্তির প্রাথমিক শিক্ষা গত যোগ্য তার এইচএসসি ও সমমান বিমানবালা হবার জন্য স্বল্প মেয়াদী বিভিন্ন কোর্স রয়েছে দেশের বিভিন্ন প্রতিষ্ঠান দুই থেকে তিন মাসের কোর্স সম্পন্ন করলে অনেকেই এগিয়ে থাকা যায় বিমানবালার হওয়ার দৌড়ে পাওয়ার জন্য খুব বেশি সুন্দরী হওয়ার প্রয়োজন নেই এয়ারলাইন্সগুলোতে থাকে স্মার্ট ধনী এবং বন্ধুসুলভ কিছু মানুষ সাধারণত বিমানবালা হবার জন্য বয়স 18 থেকে 24 বছরের মধ্যে আর অবিবাহিতারা পেয়ে থাকেন অগ্রাধিকার এ পেশার ক্ষেত্রে উচ্চতা অনেক গুরুত্বপূর্ণ কিংবা এয়ার হোস্টেজ হবার জন্য মেয়েদের হতে হবে কমপক্ষে 5 ফুট 3 ইঞ্চি উচ্চতা বিশিষ্ট আর ছেলেদের ক্ষেত্রে প্রয়োজন হয় 5 ফুট 8 ইঞ্চি উচ্চতা উচ্চতা সাথে মানানসই ওজন চোখের দৃষ্টিশক্তি 6/6 হতে হয় এক্ষেত্রে গ্রহণযোগ্য নয় অথবা কন্টাক লেন্স রোমিও এই পেশা ভাষাগত দক্ষতা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ বাংলাদেশী হিসেবে বাংলা এবং ইংরেজিতে কথা বলা শোনা এবং লেখার দক্ষতা হবে এতে সে কিছুটা শক্তিশালী মানুষ চাওয়া হয়ে থাকে যাত্রীদের ব্যাগ পত্র রাখার সাহায্য করার জন্য কমপক্ষে 10 কেজি উত্তোলনের ক্ষমতা থাকতে হবে এছাড়া অনেক সময় জরুরি কারণে পানির মধ্যে অবতরণ করতে বাধ্য হয় আর এজন্য কমপক্ষে 20 মিটার সাতার কাটার সক্ষমতা থাকতে হয় বিমানবালাদের। সাধারণত পরিচ্ছন্ন মধ্যে উপস্থিত বুদ্ধি সম্পন্ন বিমানবালা প্রার্থী খুঁজে এর পাশাপাশি বিরক্তকর পরিস্থিতিতে স্বাভাবিক কার্যক্রম এবং বিপদের সময় ঠাণ্ডা মাথায় মেনেজ করার সক্ষমতা দেখা হয় প্রার্থীদের মাঝে। বীমানবালা তে অনেক সুযোগ-সুবিধা পাওয়া যায়।



বিমানবালাতে বেতন ও শিক্ষাগত যোগ্যতা যা লাগে :

ছোটবেলায় আমরা অনেকেই পাইলট হবার স্বপ্ন দেখেছি, পাখির মত আকাশে উড়ে বেড়ার সপ্ন দেখি তাই এটি বিবেচিত হয় পৃথিবীর অন্যতম রোমাঞ্চকর পেশা হিসেবে পাশাপাশি রয়েছে অত্যন্ত আকর্ষণীয় সুযোগ-সুবিধাকে একজন পাইলট বেতন পেয়ে থাকেন দের থেকে 2 লাখ টাকা। বেতনের পরিমাণ বাড়তে থাকে প্রতি বছর। এ ছাড়া বিদেশি এয়ারলাইন্সের সুযোগ-সুবিধার পরিমাণে থাকে আরো বেশি চাহিদা বাড়ছে প্রতিনিয়ত বর্তমানে প্রতিবছর দরকার হয় প্রায় 17 হাজার নতুন পাইলট। সঠিকভাবে প্রস্তুতি সম্পন্ন করতে পারলে যে কারো পক্ষে পাইলট হবার স্বপ্ন পূরণ করা সম্ভব পাইলট হওয়ার জন্য কিছু প্রশিক্ষণ কোর্স করতে হয় সবাইকে এসব কোর্সের ভর্তি হবার জন্য বিজ্ঞান বিভাগ থেকে এইচএসসি পাশ করা হতে হবে অনার্স শেষ করার পর ভর্তি হওয়া যায় পাইলট প্রশিক্ষণ কোর্সের জন্য প্রার্থীদের হতে হবে কমপক্ষে 16 বছর বয়সী পাশাপাশি শারীরিক ফিটনেস এবং ইংরেজি ভাষায় থাকতে হবে প্রয়োজনীয় দক্ষতা। তবে এসব যোগ্যতা থাকে প্রশিক্ষণ কোর্স করা যাবে না এর জন্য আগে দিতে হবে ভর্তি পরীক্ষা। লিখিত মৌখিক এবং স্বাস্থ্য পরীক্ষার মাধ্যমে নির্বাচিত হয়ে থাকে তবে পাওয়া যায় প্রশিক্ষণের সুযোগ বর্তমানে কিছু কিছু প্রতিষ্ঠান কম্পিউটার দুঃখ তো দেখা হয়ে থাকে এসব বেরোনোর পর শুরু হয় আসল প্রশিক্ষণ পুরো কোর্সটি সম্পন্ন হয় তিনটি ভাগে প্রথমে আসে গ্রাউন্ডস সাধারনত বিমানচালনা সম্পর্কিত থিওরি শেখানো হয় পাশাপাশি ফ্লাইট পরিচালনার নিয়ম নীতি প্রশিক্ষণ দেওয়া হয় এরপর সত্তিকারের বিমান চালনার জন্য স্টুডেন্ট পাইলট লাইসেন্স প্রয়োজন হয় এই লাইসেন্স দেওয়ার আগে একটি পরীক্ষা নিয়ে থাকে সিভিল এভিয়েশন অথরিটি শুধুমাত্র স্কুলেই দেওয়া হয় এর মাধ্যমে প্রশিক্ষণার্থীরা অনুমতি পান 40 থেকে 50 ঘণ্টা বিমান চালানোর। এই ধাপ শেষ হবার পর থেকে আবার আবেদন করতে হয় প্রাইভেট পায়েলের লাইসেন্সের জন্য তবে এটির মাধ্যমে বাণিজ্যিক বিমান চালানো যায় না সে জন্য প্রয়োজন হয় কমার্শিয়াল লাইসেন্স পাওয়ার জন্য থাকতে হয় দেড়শ থেকে দুইশ ঘন্টা বিমান চালানোর অভিজ্ঞতা কমার্শিয়াল লাইসেন্স চাকরি করা যায় যেকোনো প্রয়োজনে সর্বোচ্চ তিন বছর সময়ে বাংলাদেশের কয়েকটি প্রতিষ্ঠান প্রশিক্ষণ কোর্স করার সুযোগ রয়েছে প্রতি বছর ভর্তি হওয়া যায় এসব প্রতিষ্ঠানে।


Post a Comment

Previous Post Next Post