আইইএলটিএস কি এবং কেন প্রয়োজন আইইএলটিএস এর গুরুত্ব



আইইএলটিএস

 স্বপ্ন যাদের বাহিরে উচ্চশিক্ষার তারা তাদের যোগ্যতা প্রমাণের লাগছে (IELTS)পরীক্ষা দিতে পারেন এটি আন্তর্জাতিক স্বীকৃতি মানের একটি পরীক্ষা। এটি মূলত তাদের জন্য যারা ইংরেজি  ভাষির না।এটি কেমব্রিজ বিশ্ববিদ্যালয় পরিচালনা করে থাকে বর্তমানে প্রতি বছর লক্ষ লক্ষ শিক্ষার্থী তাদের  উচ্চশিক্ষার জন্য তারা এই পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করে থাকে। এই পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করার জন্য সারা বিশ্ব থেকে শিক্ষার্থীরা অংশগ্রহণ করে থাকে। এবং সারা বিশ্বে এই পিরিক্ষা কে নিয়ে আনেক ছোট বড়  শিক্ষা প্রতিষ্টান রয়েছে।

IELTS:International English Language Testing System

মোবাইল দিয়ে টাকা আয় বিস্তারিত.....

  IELTS যাদের জন্য:


যারা বাইরের দেশে উচ্চ শিক্ষা গ্রহণ করার জন্য প্রস্তুতি নিচ্ছেন বা বিভিন্ন উদ্দেশ্যে কে সামনে রেখে যেতে চান   তাদের জন্য এটি প্রয়োজন। যারা ইংরেজিতে দক্ষ তারাই ুই পরিক্ষায় অংশ নিতে পারেন। আনেক দপশে এটি বার্ধতা -মূলক। আআার বেশ কিছু দেশে এর  কার্যক্রম চলেমান।
এটি এমন একটি পরিক্ষা য়ার একই প্রশ্ন বিভিন্নদেশে বিভিন্ন ভাবে পরিক্ষা পরিচালনা  করে থাকে।এই পরিক্ষা ৯ টি স্কেল এ হয়ে থাকে।যার সব গুলোতে আলাদা আলাদা নাম্বার দেয়া হয়। এ পরিক্ষায় যাদের বয়স ১৬ বছর এর উপরে তারাই অংশ নিতে পারেন। বিশ্বের যে কেন প্যান্ত থেকে  এর জন্য তাদের আনলাইন সাইড এ ফরম পূরন এর মাধ্যমে আবেদন করতে হয়। আর পরিক্ষার আগে পরিক্ষা পরিচালোনা পরিশদ  sms  এর মাধ্যমে ভেনু ও সময়  জানিয়ে দেয়।


আবেদন পদ্ধতি:
সারা দেশে অনেক ব্রিটিশ  কাউন্সিল  আছে তাদের সাথে যেেগাযোগ করে  জেনে নিতে পারেন। এর পর তাদের অফিস এ যা  যা নিয়ে যেতে হয়।
১.বৈধ পাসপোর্ট।
২.সদ্য তোলা ছবি।
৩.তাদের দেয়া পূরন কৃত ফরম।
৪.তাদের দেয়া নিদৃষ্ট ফি।
৫.  যাদের IELTS  তাদের    ১৮,৭৫০ টাকা।
৬.এবং UKVI   তাদের ২৩,০০০ টাকা মাএ।

SIDE NAME:WWW.ielts.org/

এই পরিক্ষার ফল  পরিক্ষাথীর কেন্দ্রে  ১৩ দিন পরে ফল প্রকাশ  করে।আর এর ফল ২বছর পয়ন্ত বৈধ থাকে।
IELST পরীক্ষার প্রস্তুতি :এটি এমন একটি পরীক্ষা আপনি চাইলে ঘরে বসে  প্রস্তুতি নিতে পারেন। ইউটিউবে এই পরীক্ষা কে নিয়ে অনেক ধরনের কনটেন্ট রয়েছে যেগুলো খুব সহজেই আপনি   ঘরে বসে গ্রহন করতে পারেন।  এছাড়স আনেক বই রযেছে বাজার এ  যে গুলে পড়ে আপনি ধারনা নিতে পারেন। পরিক্ষার প্রতিটি সেক শন এর জন্য আলাদা  আলাদা বই রয়েছে। যারা এই পরিক্ষঅংশগ্রহন করেন তাদের কে ব্রিটিশ এজেন্সি  বই সহায়তা করে থাকের। এছাড়া বর্তমান এ এই বই গুলে অন লাইনে পিডিএফ ও পাওয়া যায়  যা বিনা মূলে ডাউনলোড করে পড়তে পারেন।

পরীক্ষা পদ্ধতি :
এই পরীক্ষা সাধারণত দুই মডিউলে হয়ে থাকে যারা পিএইচডি পর্যায়ে পড়াশোনা করবে তাদের জন্য একাডেমিক ধাপে পরীক্ষা দিতে হয় আর যারা কারিগরি পর্যায়ে পড়াশোনা করবেন তাদের জন্য ট্রেনিং ধাপে পরীক্ষা দিতে হয়। এই দুইটি পরিক্ষা অবার ৪ টি ধাপে দিতে হয়।যেগুলোর প্রতিটির গড় নাম্বার ১-৯  এ প্রকাশ করা হয়।

১.শ্রবন বা লিসেনিং:
এ অংশে কথা শুনে  তা বোঝার ক্ষমতা যাচা করে।এটি তে মোট ৪০ টি  প্রশ্ন থাকে যা ৪ টি  অংশে ৩০ মিনিট এ দিতে হবে।

২.রাইটিং বা লিখনি:
এই ধাপে লেখা যাচাই করে থাকেন।এছাড়াও একজন পরিক্ষাথী অন্য জন এর চলাফেরা কথা বার্তা গুলোকে নিজের ভাষায় লিখতে হয় যার মোট সময় ৬০ মিনিট। এটি তে নাম্বরনও বেশি।

৩.রিডিং বা পাঠকরা : এই ধাপের মূল বিষয়  পাঠ করা  এই ধাপে প্রশ্নে পএ পএিকা, বই ইত্যাদি থেকে  কোন বিষয় তুলে দিবেন যা ৩ টি পেসেজ এ ভাগ করা থাকবে তা পড়ে  সঠিক উওর খুজে বের করতে হবে। এ গুলোতে প্রতিদিন এর কেন না কোন বিষয় তুলে ধরবেন।

৪. স্পিকিং বা কথা বলা:
এই ধাপের বিষয় কথা বলা।এই ধাপে ২ এর অধিক পরিক্ষক থাকবেন তারা নানান প্রশ্ন ইংরেজিতে করবেন  তা র সদ উওর দিতে হবে এটি ১৫ মিনিট পযন্ত চলমান। এর এক অংশ কোন বিষয় নিয়ে ২ মিনিট ইংরেজিতে বলতে হয়। তবে বিষয় তারাই নিধার্রন করে থাকেন।
এই পরিক্ষায়  রুল, রাবার,পেন্সিল,কলম ব্যাবহার  করা যাবে কোন ইলেকট্রনিক্স যন্ত নেয়া যাবে না।
{note:কোন  বিষয় বা বানান ভূল  হলে ক্ষমাসুলভ দৃষ্টিতে দেখবেন}

Post a Comment

Previous Post Next Post